দারুল ইসলাম
২০১১/১২ এর আব্দুল কুদ্দুস সাব আর ২০২০ এর আব্দুল কুদ্দুস সাবের তফাৎটা এখানেই।
২০১১/১২ সালে তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে ফরিদাবাদ এলাকার শ’খানিক মানুষ তীব্র আন্দোলন করে। যেভাবেই হোক পরিস্থিতি সামাল দিয়ে টিকে থাকেন।
আর বছর শেষে মজলিসে শূরার বৈঠকে বিনয়ের সাথে হাটহাজারী হুজুরের কাছে ফরিদাবাদের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে ইস্তেফাপত্র পেশ করেন। হুজুর তা প্রত্যাখ্যান করেন।
আর এখন গোটা অঙ্গন তার বিপরীতে অবস্থান করলেও তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগপত্র দিয়ে বিনয়টা দেখাতে পারেননি। উনার কারনে আমরা হচ্ছি লজ্জিত। সবাই ট্রল করছে কাউকে থামানো বা কিছু বলার মত পরিস্থিতিও নেই। কারণ তাঁরা সেটা রাখেননি।
আবূ ইউসুফ, ত্বহা ও আব্দুল গনী সাহেবগন যে অপরাধের কারণে বহিষ্কৃত হলেন এসব অপরাধে মহাসচিব জড়িত সেটা যেমন ফোনালাপ প্রমাণ করে তেমনি যে আবূ ইউসুফ সাবের সাথে ঘটনা তিনি দোষ স্বীকারও করেছেন, তাহলে আব্দুল কুদ্দুস সাব নির্দোষ কিভাবে? তাঁর তো একটু লজ্জায় হলেও পদত্যাগপত্র দেয়া উচিত ছিলো , কিন্তু তিনি কি তা করেছেন বা আদৌ করতে পারবেন?
কেন পারবেননা?? কী হতে পারে উত্তর?
এই প্রশ্নই সব পাঠকের!!